1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কাউখালীতে দাখিল পরীক্ষায় নকলের সহায়তার অভিযোগে শিক্ষকের কারাদণ্ড মুন্সীগঞ্জে সিরাজদিখানে ‌কবিরাজ কতৃক ‎হামলা শিকার হলেন সংবাদ কর্মী আদালতে মামলা পিরোজপুর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন ৬ তলা একাডেমিক ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন মাদ্রাসার খাজনার জন্য সরকারি বই বিক্রি করলেন সুপার পিরোজপুরে যুবক হত্যায় দুই জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড বেকুটিয়া সেতু টোল প্লাজায় ৫ লক্ষাধিক টাকার চিংড়িপোনা ছিনতাই পিরোজপুরে গণহত্যা দিবস ও ঐতিহাসিক মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা গজারিয়া আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জোরপূর্বক জমি দখলের পায়তারা গজারিয়া জোরপূর্বক জায়গা দখলের অভিযোগ এনে কোম্পানীর গেট তালাবদ্ধ করে মানব বন্ধন কাউখালীতে একরাতে ৫ বাড়িতে সিঁধ কেটে চুরি

উজিরপুরে নোটিশ ছাড়া দোকানপাট ঘরবাড়ি উচ্ছেদ, প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪
  • ৯৬ বার পড়া হয়েছে

নাজমুল হক মুন্না উজিরপুর বরিশাল প্রতিনিধি:

বরিশালের উজিরপুর উপজেলার হারতা ইউনিয়নে হারতা বাজারে দীর্ঘদিনের ভোগদখলীয় ঘরবাড়ি ও দোকান মালিকদের কোন প্রকার নোটিশ প্রদান না করে দশটি ঘড় ও দোকান উচ্ছেদ করে গুরিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেন হারতা বাজার ব্যবসায়ী বৃন্দ।শুক্রবার (১৭ মে) সকাল ১০ টায় এ প্রতিবাদ মিছিল করা হয়।স্থানীয় ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, ১৬ মে বিকেল তিনটায় আকস্মিকভাবে বরিশাল কোর্টের উকিল কমিশনার পরিচয় দিয়ে উজিরপুর উপজেলা সহকারী ভূমি হাসনাত জাহান খাঁন সহ থানা পুলিশ এবং বাদীপক্ষের লোকজন এসে প্রভাষক সুভাষচন্দ্র বিশ্বাসের বসতঘর ও ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান, পল্লী চিকিৎসক নগেন্দ্রনাথ হালদারের দোকানঘড়, দেবদাস মল্লিক, সুখ চাঁদ বিশ্বাস, মোঃ আব্দুল লতিফ সান্টু, চিত্তরঞ্জন সহ ১০ জনের দোকান ঘড় ও ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান উচ্ছেদের নামে ভেঙে গুরিয়ে দেয়।

তারা আরো জানান মামলার বিবাদীদের কারো ঘরবাড়ি ভাঙা হয়নি।যাদের ঘরবাড়ি ভেঙে ফেলা হয়েছে তারা কেহই মামলার বিবাদী নয়।ভুক্তভোগীরা কান্নায় লুটিয়ে পরে উপস্থিত সকলের কাছে মালামাল সরিয়ে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করলেও তারা এতে কর্নপাত না করে ২ থেকে আড়াই ঘন্টার মধ্যে সব ঘরবাড়ি ভেঙে ফেলে। আকর্ষিক উচ্ছেদের ফলে ভুক্তভোগীদের কয়েক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন তারা।পল্লী চিকিৎসক নগেন্দ্রনাথ হাওলাদার বলেন এ ধরনের আকস্মিক উচ্ছেদের ফলে আমরা গৃহীন হয়ে গতরাত থেকে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছি।ভুক্তভোগী প্রভাষক সুভাষচন্দ্র বিশ্বাস বলেন আমরা এই জমি এস এ রেকর্ডিং ও মালিক কুটিশ্বর মল্লিকের কাছ থেকে ১৯৯৫ সালের ২৮ জানুয়ারি সাবকবলা মুলে মালিক হয়ে দোকানপাটসহ ঘর বাড়ি তৈরি করে বসবাস করে আসছি এবং সর্বশেষ মাঠ জরিপ বিএসএ রেকর্ডিয় মালিক।কিন্তু মামলার বাদী সুকৌশলে আমাদের বিবাদী না করে ও কোন প্রকার নোটিশ না দিয়ে একতরফা মামলা ডিক্রি করিয়ে অমানবিকভাবে উচ্ছেদ করেন।এমনকি অজ্ঞাত কারণে প্রকৃত দখলীয় মালিকদের কে না জানিয়ে উচ্ছেদ অভিযান করেন।আকস্মিক অভিযানে আমরা দশটি পরিবার পথে বসেছি, রাত থেকে খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছি। সুধু তাই নয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের জমির ঘরবাড়ি মালিকানা দাবি করে এই অভিযানে ভেঙে ফেলা হয়েছে বলে তারা দাবী করেন।এ বিষয়ে মামলার বাদী রমেন্দ্রনাথের কাছে বারবার ফোন করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।উজিরপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) হাসনাত জাহান খাঁন জানান জমি নিয়ে জজ্ কোর্টের আদেশের প্রেক্ষিতে উকিল কমিশনার নিয়োগ হয়েছে।অভিযানে আইন শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য আমাকে ওখানে পাঠানো হয়েছিল।এ ছাড়া অন্য কিছু আমার জানা নেই।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓