1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গজারিয়া গুঁড়িয়ে দেয়া হলো অবৈধ চুনা কারখানা পিরোজপুরে ডা. জুবাইদা রহমান-এর জন্মদিন উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শ্রীপুরে তিন ব্যক্তির দ্বন্ধে অবরুদ্ধ ১৫ টি পরিবার গজারিয়ায় মেঘনা ব্রীজের নিচে ইউটার্ণ এর দাবিতে মানববন্ধন শ্রীপুরে ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, নিরাপত্তাকর্মী পলাতক পাংশায় দুই শিক্ষার্থী ধর্ষণের শিকার, অভিযুক্ত শিহাব মন্ডল গ্রেফতার ১৬ জুন সংবাদপত্রের কালো দিবস ফ্যাসিবাদের দোসরদের মুখোশ উন্মোচনের দিন পড়া না পাড়ায় ঘাড় ধাক্কা দিয়ে শিক্ষার্থীর হাত ভেঙে দিলেন শিক্ষক মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সিনহার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় দেড় লাখ টাকায় সুইচগিয়ার সহ আটককৃতদের ছেড়ে দিল শ্রীনগর থানা পুলিশ

মাদ্রাসার খাজনার জন্য সরকারি বই বিক্রি করলেন সুপার

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৪৬ বার পড়া হয়েছে

ইন্দুরকানি (পিরোজপুর) প্রতিনিধিঃ

পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে মাদ্রাসার জমির খাজনা পরিশোধের জন্য শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত বিনামূল্যে বিতরণের বই বিক্রি করে দিলেন মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী।স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকাল ৬ টার দিকে উপজেলার পশ্চিম বালিপাড়া নূরিয়া দাখিল মাদ্রাসার মাঠে বই ভর্তি একটি পিকআপ দেখতে পান স্থানীয়রা। এসময় স্হানীয়রা পিকআপের কাছে গিয়ে দেখেন গাড়ীর ড্রাইভার ও বই ক্রেতা বাবুল শেখ বই লোড দিচ্ছেন। পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন মাদ্রসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী। মাদ্রাসার সরকারি বইগুলো অবৈধ ভাবে বিক্রি হচ্ছে এটা বুঝে স্থানীয়রা পিকআপটি আটক করে গাড়ীতে থাকা বইগুলো নামিয়ে রাখেন।বই ক্রেতা বাবুল শেখ বলেন, মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী বই বিক্রির জন্য আমাকে ফোন করে এনেছে। তিনি ১৬ টাকা কেজি দরে ১৪ মণ বই দিয়েছেন।স্থানীয় মোশারেফ গাজী জানান, তিনি সকালে মাদ্রাসার সামনে বই ভর্তি একটি পিকআপ দেখলে স্থানীয় লোকজনকে খবর দেন। তখন সুপারের কাছে বই বিক্রির কারন জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বই বিক্রি করতে বলছেন বলে জানান। এই সুপারের বিরুদ্ধে বিগত দিনেও এভাবেই সরকারি বই বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে।এব্যাপারে মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী জানান,ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির অনুমতিক্রমে মাদ্রাসার জমির খাজনার টাকা পরিশোধ করার জন্য বইগুলো বিক্রি করেছি।মাদ্রাসার এডহক কমিটির সভাপতি মো. নাসির উদ্দিন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মাদ্রাসার খাজনা বকেয়া রয়েছে। মাদ্রাসার ফান্ডে কোন টাকা না থাকায় জমির খাজনা পরিশোধের জন্য বইগুলো বিক্রি করার জন্য সুপারকে বলা হয়েছে।ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান-বিন-মুহাম্মাদ আলী বলেন, মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রি করার অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓