1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জমি জায়গা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে থানায় এজাহার দায়ের করেন মোঃ আকমল হোসেন ভেড়ামারায় ট্রাকের ধাক্কায় পিষ্ট হলো দুই তরুণ নেছারাবাদে নবী ও হিজাব–বোরকা নিয়ে শিক্ষিকার কটুক্তি প্রতিবাদে মানববন্ধন উচ্চশিক্ষায় পিছিয়ে পড়া পিরোজপুরের শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ–১ ও ২ আসনে এনসিপির দুই সমন্বয়কারীর মনোনয়ন ঘোষনা গজারিয়া বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল ভেড়ামারায় বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মুন্সীগঞ্জে সড়ক দূর্ঘটনায় নারী নিহত, আহত -৩ নেছারাবাদে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনও’র মতবিনিময় সভা

মাদ্রাসার খাজনার জন্য সরকারি বই বিক্রি করলেন সুপার

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৩৩ বার পড়া হয়েছে

ইন্দুরকানি (পিরোজপুর) প্রতিনিধিঃ

পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে মাদ্রাসার জমির খাজনা পরিশোধের জন্য শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত বিনামূল্যে বিতরণের বই বিক্রি করে দিলেন মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী।স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকাল ৬ টার দিকে উপজেলার পশ্চিম বালিপাড়া নূরিয়া দাখিল মাদ্রাসার মাঠে বই ভর্তি একটি পিকআপ দেখতে পান স্থানীয়রা। এসময় স্হানীয়রা পিকআপের কাছে গিয়ে দেখেন গাড়ীর ড্রাইভার ও বই ক্রেতা বাবুল শেখ বই লোড দিচ্ছেন। পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন মাদ্রসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী। মাদ্রাসার সরকারি বইগুলো অবৈধ ভাবে বিক্রি হচ্ছে এটা বুঝে স্থানীয়রা পিকআপটি আটক করে গাড়ীতে থাকা বইগুলো নামিয়ে রাখেন।বই ক্রেতা বাবুল শেখ বলেন, মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী বই বিক্রির জন্য আমাকে ফোন করে এনেছে। তিনি ১৬ টাকা কেজি দরে ১৪ মণ বই দিয়েছেন।স্থানীয় মোশারেফ গাজী জানান, তিনি সকালে মাদ্রাসার সামনে বই ভর্তি একটি পিকআপ দেখলে স্থানীয় লোকজনকে খবর দেন। তখন সুপারের কাছে বই বিক্রির কারন জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বই বিক্রি করতে বলছেন বলে জানান। এই সুপারের বিরুদ্ধে বিগত দিনেও এভাবেই সরকারি বই বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে।এব্যাপারে মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী জানান,ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির অনুমতিক্রমে মাদ্রাসার জমির খাজনার টাকা পরিশোধ করার জন্য বইগুলো বিক্রি করেছি।মাদ্রাসার এডহক কমিটির সভাপতি মো. নাসির উদ্দিন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মাদ্রাসার খাজনা বকেয়া রয়েছে। মাদ্রাসার ফান্ডে কোন টাকা না থাকায় জমির খাজনা পরিশোধের জন্য বইগুলো বিক্রি করার জন্য সুপারকে বলা হয়েছে।ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান-বিন-মুহাম্মাদ আলী বলেন, মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রি করার অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓