1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নাজিরপুর এলজিইডিতে দুদকের অভিযান পিরোজপুরে মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন নেছারাবাদে দুই স্কুলের প্রধান শিক্ষকের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন কাউখালীতে কীটনাশকের অপপ্রয়োগ রোধে কীটনাশক বিক্রিতাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার চাঁদগ্রাম গোরস্থান জামে মসজিদে জরুরী ভিত্তিতে একজন ইমাম নিয়োগ দেয়া হবে কাউখালীতে কায়েদ ছাহেব হুজুরের ১৭ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মুন্সীগঞ্জে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা পিরোজপুরে রিক আয়োজিত জেন্ডার ইস্যুতে দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত কাউখালীতে এক লাখ চিংড়ির রেণু পোনা জব্দ মুন্সীগঞ্জ উত্তর ইসলামপুর মধ্যেপাড়া ঐক্য সংগঠনের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

মাদ্রাসার খাজনার জন্য সরকারি বই বিক্রি করলেন সুপার

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৩ বার পড়া হয়েছে

ইন্দুরকানি (পিরোজপুর) প্রতিনিধিঃ

পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে মাদ্রাসার জমির খাজনা পরিশোধের জন্য শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত বিনামূল্যে বিতরণের বই বিক্রি করে দিলেন মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী।স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকাল ৬ টার দিকে উপজেলার পশ্চিম বালিপাড়া নূরিয়া দাখিল মাদ্রাসার মাঠে বই ভর্তি একটি পিকআপ দেখতে পান স্থানীয়রা। এসময় স্হানীয়রা পিকআপের কাছে গিয়ে দেখেন গাড়ীর ড্রাইভার ও বই ক্রেতা বাবুল শেখ বই লোড দিচ্ছেন। পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন মাদ্রসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী। মাদ্রাসার সরকারি বইগুলো অবৈধ ভাবে বিক্রি হচ্ছে এটা বুঝে স্থানীয়রা পিকআপটি আটক করে গাড়ীতে থাকা বইগুলো নামিয়ে রাখেন।বই ক্রেতা বাবুল শেখ বলেন, মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী বই বিক্রির জন্য আমাকে ফোন করে এনেছে। তিনি ১৬ টাকা কেজি দরে ১৪ মণ বই দিয়েছেন।স্থানীয় মোশারেফ গাজী জানান, তিনি সকালে মাদ্রাসার সামনে বই ভর্তি একটি পিকআপ দেখলে স্থানীয় লোকজনকে খবর দেন। তখন সুপারের কাছে বই বিক্রির কারন জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বই বিক্রি করতে বলছেন বলে জানান। এই সুপারের বিরুদ্ধে বিগত দিনেও এভাবেই সরকারি বই বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে।এব্যাপারে মাদ্রাসার সুপার মাওলানা ইউনুস আলী জানান,ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির অনুমতিক্রমে মাদ্রাসার জমির খাজনার টাকা পরিশোধ করার জন্য বইগুলো বিক্রি করেছি।মাদ্রাসার এডহক কমিটির সভাপতি মো. নাসির উদ্দিন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মাদ্রাসার খাজনা বকেয়া রয়েছে। মাদ্রাসার ফান্ডে কোন টাকা না থাকায় জমির খাজনা পরিশোধের জন্য বইগুলো বিক্রি করার জন্য সুপারকে বলা হয়েছে।ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান-বিন-মুহাম্মাদ আলী বলেন, মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রি করার অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓