ফুলপুর সরকারী হাসপাতালে স্বাস্থ্য সেবা দিচ্ছে নৈশপ্রহরী এই ঘটনা বুধবার ছবিসহ যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার পর টনক নড়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের।ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর নৈশপ্রহরী মহসিন রেজা খোকনকে শোকজ করা হয়েছে এবং ঘটনা তদন্তে ৪ সদস্যের কমিটি ঘটন করেছে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা।শোকজ সোটিশ ও তদন্ত কমিটি ঘটনের পত্রে দেখা গেছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নিরাপত্তা প্রহরী মোঃ মহসিন রেজা খোকন গত ১৪/১১/২০২৩ ইং তারিখে রাত্রিকালীন ডিউটি থাকা অবস্থায় হাসপাতালের জরুরী বিভাগে বিপি মেশিন দিয়ে একজন রোগীর প্রেসার মাপতেছেন এবং গলায় টেথিসস্কোপ ঝুলিয়ে রেখেছেন। উল্লেখিত তারিখে জরুরী বিভাগে একজন ডাক্তার এবং একজন এসএসিএমও সার্বক্ষনিক ডিউটিতে থাকা সত্ত্বেও রোগীর প্রেসার মাপা তাহার দায়িত্ব এবং কর্তব্যের বর্হিভুত।তাহার এহেন কার্যকলাপের জন্য অত্র হাসপাতালে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে।এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে ঐ দিন ডাক্তারসহ ডিউটিরতদের উপস্থিতিতে কি করে নৈশপ্রহরী খোকন এমন কাজ করেছে।ডিউটিরতরা তখন অনুপস্থিত ছিল, না হয় ডিউটিরতরা নৈশপ্রহরী খোকনকে দিয়ে এমন অপরাধমূলক কাজ করিয়েছে।তাই খোকন যে অপরাধ করেছে তার চেয়ে বড় অপরাধ ঐ সময়ের ডিউটিরতদের বলে প্রচারণা রয়েছে।তাদের বিরুদ্ধেও তদন্তক্রমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।অভিযোগ উঠেছে একটি মহল এই ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।তবে এখানে আরও কিছু বিষয় আছে এ-র দায়ী সে একা না বার বার বলা শর্তেও হাসপাতালে সামনে অটোরিকশা সিএনজি এদের কারণে যে কোন মুহূর্তে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এর দায় কে নেবে আমি বহুবার লিখেছি।আর কিছু না হলেই ময়মনসিংহ মেডিকেলে রেফার্ড করেন।আর কিছু প্রাইভেট ক্লিনিক আছে যাদের নিবন্ধন নেই দক্ষ কোন টেকনিশিয়ান নেই তারা নিজেরাই কাজ চালিয়ে যাচ্ছে গ্রামের অসহায়নতী মানুষ এতকিছু বুঝে না হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা।আর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দালালের অভাব নেই। কিছুদিন পরপর চুরি হয় এরা কারা,,,,,,? স্থানীয় জনগণের প্রশ্ন।