1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৯:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশ রিপাবলিকান বিআরপি নির্বাহী কমিটি মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত গজারিয়া মেঘনা ঘাট নদী বন্দরের নতুন ইজারাদার এর মিলাদ ও দোয়া মাহফিল ময়মনসিংহের ফুলপুর ৩০০ গ্রাম গাঁজাসহ আটক ১ এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে ছেংগারচর পৌর ছাত্রদলের পানির বোতল ও স্যালাইন বিতরণ কাউখালীর চিরাপাড়া পারসাতুরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত গজারিয়া বিএনপি’র নেতাদের বৃক্ষরোপণ ও মাদককে না বলুন ফলকে হ্যা বলুন কর্মসূচি পালন নোবেলজয়ী ডঃ ইউনুসের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইলিয়াস হোসেন মাঝি কাউখালীর শিয়ালকাঠি ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত মুন্সীগঞ্জে গোলাপ জলে গোসল করে স্বেচ্ছায় রাজনীতি ছেড়েছেন এক আওয়ামী লীগ নেতা মঠবাড়িয়ায় প্রবাসীকে আটকে মুক্তিপণ দাবি, ছাত্রদল নেতা আটক

দুই যুগেও প্রশাসনিক কাজে প্রযুক্তির ছোঁয়া লাগেনি পবিপ্রবিতে

  • প্রকাশিত: রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪
  • ১১৪ বার পড়া হয়েছে

জান্নাতীন নাঈম জীবন, পবিপ্রবি প্রতিনিধি:

রাত পোহালেই দুই যুগের পূর্ণতা পাবে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি)।দুই যুগ ধরে নামের সাথে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি থাকলেও শিক্ষার্থীদের এনরোলমেন্ট, এন্ট্রিফর্ম পূরণ, সার্টিফিকেট উত্তোলনসহ যাবতীয় প্রশাসনিক কাজে লাগে নাই প্রযুক্তির ছোঁয়া।তাই তো দুই যুগ পরে এসেও এসব কাজে লেগে যায় দুই দিন কখনো তাঁর থেকেও বেশি।সোমবার (৮ জুলাই) পবিপ্রবির ২৪ তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস কে সামনে রেখে প্রশাসনিক কাজে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির কথা তুলে ধরেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মো: জান্নাতীন নাঈম জীবন – আইন ও ভূমি প্রশাসন অনুষদের শিক্ষার্থী মীর মোহাম্মদ নূরুন্নবী বলেন,আমরা সার্টিফিকেট, স্বাক্ষর, বা অন্যান্য কাগজপত্র তুলতে গেলে অধিকাংশ সময়েই অফিসে কাউকে পাই না।আবার, এক অফিস থেকে অন্য অফিসে দৌঁড়ানো লাগে, বৃহস্পতিবার গেলে রবিবার যেতে বলে। কখনো দেখা যায়, এই রকম কয়েক রবিবার চলে যায় তবুও কাঙ্ক্ষিত প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেট, কাগজের দেখা মিলেনা।আমি এই তিক্ত অভিজ্ঞতার শিকার একজন ভুক্তভোগী।কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী শাদমান সাকিব পলক বলেন, এখন স্কুল কলেজেও শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার ফিসহ যাবতীয় পাওনাদি মোবাইল ব্যংকিংয়ের মাধ্যমে পরিশোধ করে অথবা একটি নির্দিষ্ট স্থানে কিংবা ভ্রাম্যমাণ বুথের মাধ্যমে একই স্থানে সকল প্রশাসনিক কার্যক্রম সম্পন্ন করে।কিন্তু আমরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হয়েও হাতে কাগজ নিয়ে হল থেকে প্রশাসনিক ভবন,একাডেমিক ভবন, ব্যাংক এভাবে চক্রাকারে ঘুরতে থাকি।ক্লাস, পরীক্ষা যতই ব্যস্ততা থাকুক এসব কাজে লেগে যায় দুই দিন সময় কখনো তাঁর চেয়েও বেশি। দরকার পরিবর্তন নয়তো এই দুর্ভোগের শিকার হবে অনাগত নবীনরাও।কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী আতিক রাহাত রহমান বলেন, যখনই এনরোলমেন্ট কিংবা এন্ট্রি ফর্ম পূরণের সময় আসে নীল রিসিট কাগজটা দেখলেই কষ্ট লাগে।ডিজিটাল বাংলাদেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হয়েও টাকা জমা থেকে শুরু করে এই সেই স্বাক্ষর সবকিছুই ম্যানুয়ালি দৌড়াদৌড়ি করে করতে হয়।বিশাল এই কর্মযজ্ঞ ভোগান্তির নামান্তর।তাই দুইযুগ পূর্তিতে এটাই প্রত্যাশা চালু হোক অটোমেশন, রাবির মতো ক্যাশলেস কিংবা মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা অথবা একই স্থানে এসব কাজ সম্পন্ন করার নূন্যতম সুবিধা।পবিপ্রবির ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক এবিএম মাহবুব মোর্শেদ খান বলেন,আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়েও অটোমেশনের কাজ চলমান আছে, আমাদের কন্ট্রোলার সেকশন বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে।আশা করি, দ্রুতই বাকি কাজ সম্পন্ন হবে এবং শিক্ষার্থীদের এই দুর্ভোগ দূর হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓