1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পিরোজপুরে রাষ্ট্রদ্রোহীতার অভিযোগ আনা মামলায় খালাশ তারেক রহমান গজারিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত গজারিয়া হাটবাজার সরকারি জায়গায় দখল মুক্তে গজারিয়ায় পরিচ্ছন্ন অভিযান পবিপ্রবিতে বরিশাল বিভাগীয় কোর্স ফর রোভার মেট-২০২৪’র উদ্বোধন কাউখালীতে ডে নাইট শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের চূড়ান্ত ভর্তি কার্যক্রম শুরু, বাধ্যতামূলক ডোপটেস্ট  কাউখালীতে ট্রলার দূর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যু পিরোজপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ২ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার মঠবাড়িয়ায় দূর্ঘটনা রোধে দক্ষতা উন্নয়নে ইলেকট্রিশিয়ানদের ট্রেনিং প্রদান গজারিয়া বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা,শীতবস্ত্র বিতরণ

ইন্দুরকানিতে মাদ্রাসার সুপারকে ঘুষের টাকা না দেওয়ায় শিক্ষকের এমপিও আবেদন পাঠাননি

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৯৩ বার পড়া হয়েছে

পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে চাহিদামত ঘুষের টাকা না দেওয়ায় শিক্ষকের এমপিও আবেদন পাঠান নি মাদরাসা সুপার। উল্টো শিক্ষককে হয়রানি করছেন মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে।জানা গেছে, উপজেলার উত্তর কলারন দাখিল মাদরাসায় গত ৪ সেপ্টেম্বর সহকারী সুপারিনটেনডেন্ট পদে যোগদান করেন আবুল কালাম নামের এক শিক্ষক।এমপিও করার জন্য মাদরাসা সুপার আলী হায়দার খান ওই শিক্ষকের কাছে ৫০ হাজার টাকা দাবী করেন।সেপ্টেম্বর মাসে এমপিও আবেদন করার কথা থাকলেও সুপার ঘুষের টাকা না পাওয়ায় এমপিওর আবেদন করেন নি।আবুল কালাম প্রথমে সুপারকে ২০ হাজার টাকা দেন।এমপিও সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র আবুল কালামকে না দিয়ে সুপার বলেন যে তিনি এমপিও আবেদন করে দিবেন এবং অক্টোবর মাসের ৫ তারিখ সুপার আবুল কালামকে জানান যে তার এমপিও আবেদন করা হয়েছে।কয়েকদিন পর এমপিও কোন অবস্থায় আছে জানতে চাইলে সুপার জানান যে তার এমপিও মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর রিজেক্ট করেছে।কিন্ত মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে খোজ নিয়ে জানা গেছে আবুল কালামের আদৌ এমপিওর কোন আবেদন করা হয়নি। পরে সভাপতির জেরার মুখে সুপার এমপিও আবেদন করেন নি বলে স্বীকার করেছেন।ভূক্তভোগী শিক্ষক আবুল কালাম জানান, এমপিও করার জন্য সুপার আমার কাছে ৫০ হাজার টাকা চেয়েছেন।সুপারকে ২০ হাজার টাকা দিয়েছি। পুরো টাকা না দেওয়ার কারনে তিনি গত দুই মাস ঘুরিয়েও আমার এমপিও আবেদন করেন নি।এ ব্যাপারে মাদরাসার সুপার আলী হায়দারের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, ওই শিক্ষকের বিলের জন্য এমপিও কাগজ পাঠাতে হয় মাসের ৫ তারিখের মধ্যে।কিন্তু কাগজের একটি কম থাকায় সমস্যা হয়েছে। বিল এমপিও’র কাগজ পাঠানোর সময় ওই শিক্ষক আমার (সুপার) সাথেই ছিলেন।তার কাছে কোন টাকা চাওয়া হয় নি বা বিল পাঠানোর কথা বলে তার কাছ থেকে কোন টাকা নেয়া হয় নি।ওই মাদরাসার সভাপতি মো. শহিদুল ইসলামের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, এমপিও আবেদনের শেষ সময়ে কাগজ সেন্ট (পাঠানো) করা হয়েছে।কিন্তু শেষ সময়ে নেট বিজি (ব্যাস্ত) থাকায় নেট আবেদন নেয় নি।টাকা চাওয়ার কোন ঘটনা ঘটেনি। আমি (সভাপতি) ওই শিক্ষককে বলেছি টাকা টোকার কোন সমস্যা হলে আমি (সভাপতি) দেখবো।এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার অলি আহাদ বলেন, এ ব্যাপারে এখনো আমাকে কেহ লিখিত অভিযোগ দেন নি।সংবাদকর্মীদের মাধ্যমে এমন খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট মাদরাসা সুপারকে ফোন দিয়েছি।অভিযোগকারী শিক্ষককে নিয়ে তাকে (সুপার) আসতে বলা হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓