1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কাউখালীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ নার্সিং প্রশাসন একীভূতকরণের প্রতিবাদে পিরোজপুরে মানববন্ধন নেছারাবাদে ইউপি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম গ্রেফতার নেছারাবাদ আইডিয়াল ইনিস্টিউটের ভর্তি ফরম বিতরণ শুরু গজারিয়া মামলা থেকে বাঁচতে ঘোয়াল ঘরে অগ্নিকান্ডের ঘটনার অভিযোগ গণপিটুনিতে ডাকাত নিহতের ঘটনায় মামলা, নিরীহ গ্রামবাসীকে হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন নেছারাবাদে দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম গজারিয়ায় শিক্ষার্থী ও তরুনদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ পিরোজপুর- ২ আসনে এবি পার্টির মনোনয়ন পেলেন ড. ফয়সাল খান ফুলপুরে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

উজিরপুরে মেডিকেলে সুযোগ পেয়েও অর্থ অভাবে ভর্তি অনিশ্চিত সাব্বিরের

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৪২০ বার পড়া হয়েছে

নাজমুল হক মুন্না উজিরপুর (বরিশাল) প্রতিনিধি :

বরিশালের উজিরপুর উপজেলার শোলক ইউনিয়ন এর দামুদার কাঠি গ্রামের হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান মো: রমজান খান সাব্বির।ছোটবেলা থেকে অভাবের সাথে যুদ্ধ করে মেধা দিয়ে জয় করেছে মেডিকেলে ভর্তি।কৃষক বাবার ছেলে সাব্বির মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেও চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন পূরনে এখন বাঁধা হয়ে দাড়িয়েছে অর্থ।ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় ২০ হাজার টাকা সংগ্রহ করতে হিমশি খাচ্ছে তার বাবা।কৃষক ফিরোজ খানের ছেলে সাব্বির জানান, ভর্তি পরীক্ষায় ৬৭.৭৫ নম্বর পেয়ে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজে সুযোগ পেয়েছেন।বোনের উপহার পাওয়া ডিজিটাল শুমারী ট্যাব দিয়ে অনলাইনে পড়াশুনা করে একবারেই সুযোগ পেয়েছে মেডিকেলে।সাব্বির বলেন, কোন প্রাইভেট পড়ার মতো সুযোগ ছিলো না।মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার কোন বইও কিনতে পারেননি।অনলাইন ও ইউটিউব থেকে টিউশন নিয়ে অংশ নিয়েছেন ভর্তি পরীক্ষায়।ছোট বেলা থাকে চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সাব্বির, তার বাবা সব সময় বলে যত কষ্ট হোক স্বপ্ন পুরনে সহায়তা করবেন।বাবার এ আশ্বাসে নিজের লক্ষ্য ঠিক করেন চিকিৎসক হবে।উজিরপুরের এইচএম ইনষ্টিউট থেকে ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন।পরে ভর্তি হয় সরকারী গৌরনদী কলেজে। এইচএসসি পরীক্ষায়ও জিপিএ ৫ পেয়েছেন।সাব্বিরের বাবা ফিরোজ খান জানান, সাব্বির পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। কীভাবে ছেলেকে ভর্তি করবো আর পড়ালেখার খরচ বহন নিয়েও চিন্তায় রয়েছি।ঋন করে ভর্তি করানোর চেষ্টা করার কথা জানান তিনি।সাব্বিরের মা সাহিদা বেগম জানান, স্বামী কৃষি কাজ করে। যখন টাকা থাকে তখন গামছা বিক্রির ব্যবসা করেন।এ দিয়ে চলতে কষ্ট হয়। ছেলেকে ২০ হাজার টাকা দিয়ে মেডিকেলে ভর্তি করা নিয়ে চিন্তায় আছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓