নাসিম উদ্দীন কুৃষ্টিয়া প্রতিনিধিঃ
জগশ্বর পশ্চিমায় সরকারি সড়ককে সেপটিক ট্যাঙ্কি ও নর্দমা হিসাবে ব্যবহার করে জনজীবন বিপর্যস্তকারী এরা কারা? কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার জুনিয়াদহ ইউনিয়নের জগশ্বর পশ্চিমা এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে গণমানুষের ক্ষতি করে হেয়ারিং বন্ড সড়কের প্রবেশ মুখে নিষ্কাশনের পাইপ লাইনের মুখ স্থাপন করার ফলে জনজীবন বিপর্যস্ত হচ্ছে।অন্তত ১০০ পরিবার এর ভুক্তভোগী সদস্যগণ এ ব্যাপারে সমাধানের জন্য ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকটে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন।অভিযোগপত্রে তারা বলেন ৫-৬ টা টয়লেট গরুর গোয়াল বাড়ির লোকজনের গোসল এবং জামাকাপড় ধোয়ার নোংরা বিষাক্ত দুর্গন্ধময় পানিতে সড়কের বিশাল একটি অংশ সবসময় জলাবদ্ধ অবস্থায় থাকে।সরকারি সড়ককেই যেন সেপটিক ট্যাংক হিসেবে ব্যবহার করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন তারা। এর ফলে এলাকাবাসীর স্বাস্থ্য হানিক হচ্ছে এবং দুর্গন্ধ ও বিষাক্ত বর্জ্যের কারণে জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়েছে।অভিযোগের ভিত্তিতে ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আকাশ কুমার কুন্ডু ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।অনতি বিলম্বে রাস্তা থেকে নিষ্কাশনের পাইপ অপসারণ নির্দেশ দেন এবং সেই সাথে সেপটিক ট্যাংক স্থাপনের জন্য নির্দেশনা দেন।কিন্তু সময় বেঁধে দেয়া হলেও সমাজবিরোধী লোকজন বিশেষ করে শামীম হোসেন বুইদু, শাহাবুদ্দিন এবং কাইয়ুম তারা পরস্পর যোগসাজশে ইউএনও এর আদেশের কোন তোয়াক্কা না করে আরো জোরে সোরে রাস্তার উপরে বর্জ্য নিষ্কাশন অব্যাহত রাখতে দেখা গেছে। এর ফলে রাস্তাটি ব্যবহারের জন্য সম্পূর্ণরূপে অনুপযুক্ত হয়ে পড়েছে।এ ব্যাপারে ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আকাশ কুমার কুন্ডু এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখছেন বলে জানান।এ ব্যাপারে আবেদনকারী মোঃ নাসিম জানিয়েছেন, কতিপয় ব্যক্তিদের সমাজবিরোধী কার্যকলাপের জন্য এলাকাবাসীর মধ্যে চাপা ক্ষত বিরাজ করছে এবং তারা নানাবিধভাবে ভুক্তভোগী হচ্ছেন।এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহ এলাকার জনপ্রতিনিধিদের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।জগশ্বর পশ্চিমায় সরকারি সড়ককে সেপটিক ট্যাঙ্কি ও নর্দমা হিসাবে ব্যবহার করে জনজীবন বিপর্যস্তকারী এরা কারা? কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার জুনিয়াদহ ইউনিয়নের জগশ্বর পশ্চিমা এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে গণমানুষের ক্ষতি করে হেয়ারিং বন্ড সড়কের প্রবেশ মুখে নিষ্কাশনের পাইপ লাইনের মুখ স্থাপন করার ফলে জনজীবন বিপর্যস্ত হচ্ছে। অন্তত ১০০ পরিবার এর ভুক্তভোগী সদস্যগণ এ ব্যাপারে সমাধানের জন্য ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকটে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন।অভিযোগপত্রে তারা বলেন ৫-৬ টা টয়লেট গরুর গোয়াল বাড়ির লোকজনের গোসল এবং জামাকাপড় ধোয়ার নোংরা বিষাক্ত দুর্গন্ধময় পানিতে সড়কের বিশাল একটি অংশ সবসময় জলাবদ্ধ অবস্থায় থাকে।সরকারি সড়ককেই যেন সেপটিক ট্যাংক হিসেবে ব্যবহার করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন তারা।এর ফলে এলাকাবাসীর স্বাস্থ্য হানিক হচ্ছে এবং দুর্গন্ধ ও বিষাক্ত বর্জ্যের কারণে জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়েছে।অভিযোগের ভিত্তিতে ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আকাশ কুমার কুন্ডু ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।অনতি বিলম্বে রাস্তা থেকে নিষ্কাশনের পাইপ অপসারণ নির্দেশ দেন এবং সেই সাথে সেপটিক ট্যাংক স্থাপনের জন্য নির্দেশনা দেন।কিন্তু সময় বেঁধে দেয়া হলেও সমাজবিরোধী লোকজন বিশেষ করে শামীম হোসেন বুইদু, শাহাবুদ্দিন এবং কাইয়ুম তারা পরস্পর যোগসাজশে ইউএনও এর আদেশের কোন তোয়াক্কা না করে আরো জোরে সোরে রাস্তার উপরে বর্জ্য নিষ্কাশন অব্যাহত রাখতে দেখা গেছে। এর ফলে রাস্তাটি ব্যবহারের জন্য সম্পূর্ণরূপে অনুপযুক্ত হয়ে পড়েছে।এ ব্যাপারে ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আকাশ কুমার কুন্ডু এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখছেন বলে জানান।এ ব্যাপারে আবেদনকারী মোঃ নাসিম জানিয়েছেন, কতিপয় ব্যক্তিদের সমাজবিরোধী কার্যকলাপের জন্য এলাকাবাসীর মধ্যে চাপা ক্ষত বিরাজ করছে এবং তারা নানাবিধভাবে ভুক্তভোগী হচ্ছেন।এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহ এলাকার জনপ্রতিনিধিদের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।