1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ০২:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে ছেংগারচর পৌর ছাত্রদলের পানির বোতল ও স্যালাইন বিতরণ কাউখালীর চিরাপাড়া পারসাতুরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত গজারিয়া বিএনপি’র নেতাদের বৃক্ষরোপণ ও মাদককে না বলুন ফলকে হ্যা বলুন কর্মসূচি পালন নোবেলজয়ী ডঃ ইউনুসের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইলিয়াস হোসেন মাঝি কাউখালীর শিয়ালকাঠি ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত মুন্সীগঞ্জে গোলাপ জলে গোসল করে স্বেচ্ছায় রাজনীতি ছেড়েছেন এক আওয়ামী লীগ নেতা মঠবাড়িয়ায় প্রবাসীকে আটকে মুক্তিপণ দাবি, ছাত্রদল নেতা আটক ইন্দুরকানীতে প্রতিপক্ষের সাথে বিরোধে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা পিরোজপুরের ডিসি পাড়া – মধ্য রাস্তা জামে মসজিদের পুনঃ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন পিরোজপুরে সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারের ঘটনায় শহীদ নামে এক যুবক গ্রেপ্তার

উজিরপুরে নোটিশ ছাড়া দোকানপাট ঘরবাড়ি উচ্ছেদ, প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪
  • ১০৮ বার পড়া হয়েছে

নাজমুল হক মুন্না উজিরপুর বরিশাল প্রতিনিধি:

বরিশালের উজিরপুর উপজেলার হারতা ইউনিয়নে হারতা বাজারে দীর্ঘদিনের ভোগদখলীয় ঘরবাড়ি ও দোকান মালিকদের কোন প্রকার নোটিশ প্রদান না করে দশটি ঘড় ও দোকান উচ্ছেদ করে গুরিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেন হারতা বাজার ব্যবসায়ী বৃন্দ।শুক্রবার (১৭ মে) সকাল ১০ টায় এ প্রতিবাদ মিছিল করা হয়।স্থানীয় ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, ১৬ মে বিকেল তিনটায় আকস্মিকভাবে বরিশাল কোর্টের উকিল কমিশনার পরিচয় দিয়ে উজিরপুর উপজেলা সহকারী ভূমি হাসনাত জাহান খাঁন সহ থানা পুলিশ এবং বাদীপক্ষের লোকজন এসে প্রভাষক সুভাষচন্দ্র বিশ্বাসের বসতঘর ও ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান, পল্লী চিকিৎসক নগেন্দ্রনাথ হালদারের দোকানঘড়, দেবদাস মল্লিক, সুখ চাঁদ বিশ্বাস, মোঃ আব্দুল লতিফ সান্টু, চিত্তরঞ্জন সহ ১০ জনের দোকান ঘড় ও ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান উচ্ছেদের নামে ভেঙে গুরিয়ে দেয়।

তারা আরো জানান মামলার বিবাদীদের কারো ঘরবাড়ি ভাঙা হয়নি।যাদের ঘরবাড়ি ভেঙে ফেলা হয়েছে তারা কেহই মামলার বিবাদী নয়।ভুক্তভোগীরা কান্নায় লুটিয়ে পরে উপস্থিত সকলের কাছে মালামাল সরিয়ে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করলেও তারা এতে কর্নপাত না করে ২ থেকে আড়াই ঘন্টার মধ্যে সব ঘরবাড়ি ভেঙে ফেলে। আকর্ষিক উচ্ছেদের ফলে ভুক্তভোগীদের কয়েক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন তারা।পল্লী চিকিৎসক নগেন্দ্রনাথ হাওলাদার বলেন এ ধরনের আকস্মিক উচ্ছেদের ফলে আমরা গৃহীন হয়ে গতরাত থেকে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছি।ভুক্তভোগী প্রভাষক সুভাষচন্দ্র বিশ্বাস বলেন আমরা এই জমি এস এ রেকর্ডিং ও মালিক কুটিশ্বর মল্লিকের কাছ থেকে ১৯৯৫ সালের ২৮ জানুয়ারি সাবকবলা মুলে মালিক হয়ে দোকানপাটসহ ঘর বাড়ি তৈরি করে বসবাস করে আসছি এবং সর্বশেষ মাঠ জরিপ বিএসএ রেকর্ডিয় মালিক।কিন্তু মামলার বাদী সুকৌশলে আমাদের বিবাদী না করে ও কোন প্রকার নোটিশ না দিয়ে একতরফা মামলা ডিক্রি করিয়ে অমানবিকভাবে উচ্ছেদ করেন।এমনকি অজ্ঞাত কারণে প্রকৃত দখলীয় মালিকদের কে না জানিয়ে উচ্ছেদ অভিযান করেন।আকস্মিক অভিযানে আমরা দশটি পরিবার পথে বসেছি, রাত থেকে খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছি। সুধু তাই নয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের জমির ঘরবাড়ি মালিকানা দাবি করে এই অভিযানে ভেঙে ফেলা হয়েছে বলে তারা দাবী করেন।এ বিষয়ে মামলার বাদী রমেন্দ্রনাথের কাছে বারবার ফোন করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।উজিরপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) হাসনাত জাহান খাঁন জানান জমি নিয়ে জজ্ কোর্টের আদেশের প্রেক্ষিতে উকিল কমিশনার নিয়োগ হয়েছে।অভিযানে আইন শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য আমাকে ওখানে পাঠানো হয়েছিল।এ ছাড়া অন্য কিছু আমার জানা নেই।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓