1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মুন্সিগঞ্জে অবৈধ ড্রেজার ব্যবসায়ীদের রমরমা মহা উৎসব রাজনীতিতে যার নাম বার বার উঠে আসে …… কে সেই ব্যাক্তি পিরোজপুরে হত্যার দায়ে ৩ জনের যাবজ্জীন কারাদন্ড পিরোজপুরে ওয়াল্ড ভিশনের উদ্যোগে স্থানীয় শিশু ও যুব ফোরামের বার্ষিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত গজারিয়া তারেক রহমান কর্তৃক উপস্থাপিত ৩১দফা দাবি বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ মুন্সিগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন: গ্রামবাসীর ধাওয়া, ২ লাখ টাকা জরিমানা নেছারাবাদে ইয়াবা সেবন: কিশোরকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের এক মাসের কারাদণ্ড ঝালকাঠিতে নয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে তরুণ গ্রেপ্তার গজারিয়া শীর্ষ সন্ত্রাসী স্যুটার মান্নান প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত গলাচিপা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান এর স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত

জলঘরটি কালের সাক্ষী হয়ে আজও অক্ষত অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে

  • প্রকাশিত: রবিবার, ৬ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৪৪ বার পড়া হয়েছে

নাসিম উদ্দীন স্টাফ রিপোর্টারঃ

সবুজ আগাছায় ছেয়ে থাকা লালচে এ ভবনের নাম জলঘর। রাজবা ড়ীর পাংশায় কালের সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে ব্রিটিশদের তৈরি এ পানির ঘর। পাংশার ইতিহাস থেকে জানা গেছে, ব্রিটিশ আমলে ১৮৬২ সালে প্রথম ভারতের কলকাতা থেকে বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার জগতি পর্যন্ত যোগাযোগের জন্য রেলপথ নির্মাণ করা হয়।১৮৭১ সালের ১ জানুয়ারি দেশের বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার জগতি থেকে বর্তমানে রাজবাড়ীর (তৎকালীন বৃহত্তর ফরিদপুর জেলা) গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া (পদ্মা নদীর) ঘাট পর্যন্ত প্রায় ৮০ কিলোমিটার এক লাইনের রেলপথ বানানো হয়।তখনকার সময়ে রেলগাড়ি টানার জন্য কয়লাচালিত ইঞ্জিন ব্যবহার করা হতো। কয়লাচালিত ইঞ্জিন প্রচণ্ড গরম হয়ে যেত। গরম ইঞ্জিন শীতল করার জন্য কুষ্টিয়ার জগতি ও দৌলতদিয়া ঘাট রেলস্টেশনের মাঝামাঝি পাংশা রেলওয়ে স্টেশনের পাশে নির্মাণ করা হয় এ জলঘর।১৮৬৯ সালে ইট, খোয়া ও চুনের সংমিশ্রণে গোলাকার ও লম্বা এ ভবন নির্মাণ করা হয়। ৩৫-৪০ ফুট উঁচু এ জলঘর। ঘরের দরজা রাখা হয় রেললাইনের দিকে। জলঘরের ওপরের দিকে ওঠা ও নিচে নামার জন্য লোহার পাত দিয়ে সিঁড়ি বানানো হয়।ব্রিটিশ শাসনামলে এ জলঘর ব্যবহার করা হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান শাসনামল শুরু হওয়ার পরপরই জলঘরটি থেকে রেলগাড়ির ইঞ্জিনে পানি দেওয়া বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত জলঘরের ব্যবহার বন্ধ রয়েছে।জলঘরটি কালের সাক্ষী হয়ে আছে পাংশার বুকে। এর লাল রং এখনো ঝকঝকে, দেয়ালের কোনো স্থান থেকেই এখন পর্যন্ত একটি ইট বা খোয়ার অংশবিশেষ খুলে পড়তে দেখা যায়নি।(প্রত্নতত্ত্ব থেকে নেয়া)।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓