কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃ
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার পৌরসভা (৪নং ওয়ার্ড) নওদাপাড়া গ্রামের, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত, হারুন অর রশিদ টেংরা মেম্বারের সুযোগ্য দ্বিতীয় পুত্র এস,এস,আল, হুসাইন সোহাগ, বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি রাজনীতিতে যার নাম বারবার উঠে আসছে সে হলো এস,এস,আল, হুসাইন সোহাগ।হারুন অর রশিদ টেংরা মেম্বার ছিলেন, ভেড়ামারা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।পরবর্তীতে ভেড়ামারা উপজেলা বি,এন,পি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি দায়িত্ব পালন করেন।এস,এস,আল হাসান সোহাগ’র বড় ভাই , আব্দুল,হাই, আল,হাদী ভেড়ামারা কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি দায়িত্ব পালন করেন (বর্তমানে ভেড়ামারা সরকারি কলেজ) এবং পরবর্তীতে ভেড়ামারা উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ন-আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করেন(বর্তমানে তিনি দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসী)। রাজনৈতিক পরিবারে সোহাগের জন্ম হওয়ায় তিনিও ছোট থেকেই রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েন। ৪নং ওয়াড ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হয়ে রাজনীতির হাতে খড়ি শুরু হয়। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল,ভেড়ামারা কলেজ শাখার(ইয়ার কমিটি) সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ভেড়ামারা পৌর ছাত্রদলের, যুগ্ন-আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন এবং বর্তমানে তিনি ভেড়ামারা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিবের দায়িত্ব রয়েছেন। ২০০৯ সালে আবার এস এস আল হুসেন সোহাগ’র নামে প্রায় ডর্জন খানেক মিথ্যা মামলা (বিস্ফোরক মামলা সহ) দায়ের করে। পরবর্তীতে আবার কে বা কাহারা ২০২২ সালে ভেড়ামারা উপজেলা চত্বরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মোরালে কালিমা লাগিয়ে দেই। আমাদের অকুতোভয় সোহাগ সেই কালিমা মুছে দেই। সেই কালিমা মুছে দেওয়ার জন্য।তারা শুধু মামলা দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, পৃথিবী থেকে নিশ্চিন্ন করার জন্য ২০২৩ সালের ২ জুলাই কে বা কাহারা সন্ত্রাসীরা নারকীয় হামলা চালায় সোহাগের উপর। হামলার পর তাকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি হওয়ায়,পরবর্তীতে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালের চিকিৎসা নেয়ার পরে, ডাক্তারের পরামর্শে পায়ের অপারেশনের জন্য তাকে মাদ্রাজ নেয়া হয় এবং সেখানেই তার পায়ের অপারেশন করানো হয়।হামলার পরবর্তীতে, হামলাকারীদের বিরুদ্ধে, ভেড়ামারা থানায় মামলা করতে গিয়ে, সোহাগের পরিবার ব্যর্থ হয়। ভেড়ামারা থানা তখন মামলা নেয়নি শাসক গোষ্ঠীর চাপের মুখে। হামলাকারীদের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে, এই প্রতিবেদককে, এস এস আল হুসাইন সোহাগ বলেন, যারা আমার নামে একাধিক মিথ্যা মামলা দিয়েছে এবং আমাকে হত্যা করতে চেয়েছে, তারা অত্যন্ত নিকৃষ্ট মানসিকতার পরিচয় দিয়েছে।বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারণ করে আমি রাজনীতি করি। আমি হিংসা ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না।ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপি এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের অধিকাংশ নেতাকর্মীদের চাওয়া, ভেড়ামারা উপজেলা সহ, কুষ্টিয়া জেলা বিএনপি নেতৃবৃন্দ, এস, এস,আল,হুসাইন সোহাগকে আগামীতে দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত করবেন। সোহাগ রাজনীতির বাহিরেও, সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত। তিনি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন সহায়তা প্রদানকারী সংস্থা,ভেড়ামারা উপজেলা শাখার, উপদেষ্টা পরিষদের সম্মানিত সদস্য।