1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নেছারাবাদে নবী ও হিজাব–বোরকা নিয়ে শিক্ষিকার কটুক্তি প্রতিবাদে মানববন্ধন উচ্চশিক্ষায় পিছিয়ে পড়া পিরোজপুরের শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ–১ ও ২ আসনে এনসিপির দুই সমন্বয়কারীর মনোনয়ন ঘোষনা গজারিয়া বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল ভেড়ামারায় বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মুন্সীগঞ্জে সড়ক দূর্ঘটনায় নারী নিহত, আহত -৩ নেছারাবাদে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনও’র মতবিনিময় সভা প্রাথমিক সদস্য পদ ফিরে পেলেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি আবুল কালাম আজাদ পিরোজপুরে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের সঙ্গে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

মেঘনায় রেললাইন নির্মাণে ক্ষতির শঙ্কা, ১৯ গ্রাম ঝুঁকিতে বিকল্প রুটের দাবি এলাকাবাসীর

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫
  • ১৭২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :

কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার উপর দিয়ে নারায়ণগঞ্জ-লাকসাম নতুন রেললাইন নির্মাণের প্রাথমিক জরিপে অন্তত ১৯টি গ্রাম ঝুঁকির মধ্যে পড়তে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় এলাকাবাসী। তাদের আশঙ্কা, প্রস্তাবিত রুট বাস্তবায়িত হলে অসংখ্য পরিবারের বসতবাড়ি, ভিটেমাটি এবং ফসলি জমি ধ্বংস হয়ে যাবে। গত বুধবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে মেঘনা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে এ বিষয়ে একটি লিখিত আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, “রেললাইনটি জনবসতিপূর্ণ এলাকার উপর দিয়ে গেলে বহু পরিবার বাস্তুচ্যুত হবে এবং জীবিকা হারাবে।” মেঘনাবাসীর পক্ষে আবেদন জমাদানকারী মেম্বার মোহাম্মদ দিদার আহমেদ ঐশী বাংলা’কে বলেন, “আমরা উন্নয়নের বিরুদ্ধে নই। আমরা রেললাইন চাই, কিন্তু মানুষের ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি ধ্বংসের বিনিময়ে নয়। সরকারের কাছে আমাদের একান্ত অনুরোধ, বিকল্প রুট নির্ধারণ করা হোক। আবেদনপত্রে গ্রামবাসীর দাবি যদি সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রেললাইন নির্মাণ করতেই হয়, তবে যেন খালি মাঠ বা অনাবাদি জমির মধ্য দিয়ে রুট নির্ধারণ করা হয়। এতে সাধারণ মানুষের বড় ধরনের ক্ষতি অনেকাংশে কমবে বলে তাদের মত।মোহাম্মদ দিদার আহমেদের স্বাক্ষরিত দরখাস্তের সঙ্গে স্থানীয় অসংখ্য ভুক্তভোগী মানুষের গণস্বাক্ষর সংযুক্ত করা হয়েছে। তারা আশা করছেন, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে এবং মেঘনার জনজীবন বাঁচাতে বিকল্প সিদ্ধান্ত নেবে।এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হ্যাপি দাস বলেন, এখানে আমার কিছু করার নেই তবে আপনাদের দরখাস্তটি আমি সম্মানিত ডিসি মহোদয়ের বরাবরে পাটাবো বাকিটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ দেখবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓