মোঃ ওসমান গনি নিজস্ব প্রতিবাদক :
মুন্সীগঞ্জে শেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন।নির্বাচন শেষে ৭ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও পুরোপুরি ব্যানার-পোস্টারমুক্ত হয়নি মুন্সীগঞ্জ-২(টংঙ্গীবাড়ী-লৌহজং) আসনের টংঙ্গীবাড়ী উপজেলা।টংঙ্গীবাড়ী উপজেলার রাস্তাঘাট, অলিগলি,দোকানপাট ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে এখনও ঝুলছে ব্যানার,পোস্টার ও প্রার্থীর প্রতীক। এতে শ্রীহীন হয়ে পড়েছে মুন্সীগঞ্জ-২ আসনের টংঙ্গীবাড়ী উপজেলা।এসব প্রচারসামগ্রী অপসারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদ্যোগও ঢিলেঢালা।রবিবার(১৪ জানুয়ারি) উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড এলাকা ঘুরে এসব দৃশ্য দেখা গেছে।কিছু কিছু এলাকার রাস্তার ব্যানার সরানো হলেও রয়ে গেছে অলিগলিতে।সরেজমিন ঘুরে দেখাযায়, উপজেলার আস-পাশ সহ সুবচনী বাজার,বালিগাঁও বাজার,আড়িয়ল বাজার,ফজুশাহ্ বাজার সহ বিভিন্ন বাজারে প্রার্থীর ব্যানার-পোস্টার এখনও ঝুলছে।কোথাও পোস্টার ছিঁড়ে ঝুলছে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে, কোথাও শুধু রশি ঝুলছে।কোথাও বড় বড় ব্যানার ও প্রার্থীর প্রতীক রাস্তার ওপর ঝুলছে।এছাড়া কোথাও পোস্টার মাটিতে পড়ে আছে।দেয়াল লিখন ও পোস্টার লাগানো (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১২ সনের ১ নং আইন এর বিশেষ বিধানের শেষের দিকে উল্ল্যেখিত আছে,তবে শর্ত থাকে যে, অনুমোদিত পোস্টার বা দেওয়াল লিখন নির্বাচন সম্পন্ন হইবার ১৫(পনের) দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি কর্তৃক অপসারণ বা মুছিয়া ফেলা না হইলে উক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধারা ৬ এ বর্ণিত দণ্ড আরোপ করা যাইবে।আইন থাকলেও আইনের কার্য্যকর ভূমিকা নেই বললেই চলে।নির্বাচন শেষ হলে আইন মানার বালাই থাকে না কারো মধ্যেই।প্রশাসনও নিরব হয়েযায় নির্বাচন পরবর্তি সময় গুলোতে।এ বিষয় টংঙ্গীবাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো:আসলাম হোসাইন বলেন,আমরা বিধি বিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবো।