1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ি রাজমিস্ত্রির হাতুড়ির আঘাতে অরেক রাজমিস্ত্রির মৃত্যূ গজারিয়ায় বীমায় জমাকৃত টাকার জন্য গ্রাহকদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ পল্লী বিদ্যুতের তারে স্বপ্ন পুড়ে ছাই খামারি আলিমের মুন্সীগঞ্জের নবাগত পুলিশ সুপারের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন মুন্সীগঞ্জ জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটি গোপালগঞ্জের আওয়ামী সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ফুলপুরে বিক্ষোভ মিছিল পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল পিরোজপুরে জাতীয় পার্টির আলোচনা সভা ছাত্র আন্দোলনে নিহত রুবেলের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা জামাল মুন্সীগঞ্জে কৃষি ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কল্যান সমিতির কমিটি গঠন মঠবাড়িয়া বিএনপির আহবায়ক রুহুল আমিন দুলালের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

মা ও মেয়েকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৩

  • প্রকাশিত: শনিবার, ১২ আগস্ট, ২০২৩
  • ১৯১ বার পড়া হয়েছে

বাগেরহাটের শরণখোলায় মা-মেয়েকে কুপিয়ে হত্যা মামলায় এজাহার নামীয় তিন ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১১ আগস্ট) গভির রাতে অভিযান চালিয়ে এদের আটক করা হয়। এর আগে হত্যাকান্ডের শিকার পাপিয়ার ভাই আল আমিন খলিফা বাদি হয়ে পাপিয়ার স্বামী আবু জাফরসহ ৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত নামা ৪ জনকে আসামীকে করে শরণখোলা থানায় মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, শরণখোলা উপজেলার পশ্চিম রাজাপুর গ্রামের আব্দুস সামাদ হাওলাদারের ছেলে মনির হাওলাদার (৪৫), নেহারুল হাওলাদার (৪৮) ও মিলন হাওলাদার (৪০)। গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। অন্য আসামীদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে পুলিশ জানায়। বাগেরহাট জেলা পুলিশের মিডিয়া সেলের প্রধান পরিদর্শক বাবুল আক্তার বলেন, মা-মেয়ে হত্যা মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা আপন তিন ভাই। গ্রেপ্তারকৃতেদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। অন্য আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। ওই নারীর সাথে তার স্বামীর পারিবারিক কলহ ছিল। তার স্বামীও এজাহার নামীয় আসামী। সে বিষয়টিও আমরা তদন্ত করছি। এদিকে পাপিয়ার স্বামী আবু জাফরও ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে। শুক্রবার(১১ আগস্ট) সন্ধ্যায় শরণখোলা উপজেলার উত্তর রাজাপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে হামলার পর হত্যা স্বীকার হন পাপিয়া আক্তার (৩৮) ও তার মেয়ে ছাওদা জেনি(০৫)। আহত অবস্থায় শিশু ছাওদা জেনিকে তার আপন চাচা আবু তালেব টুকুর বাড়িতে নেওয়া হয় এবং সেখানেই সে মারা যায়। পাপিয়া আক্তারকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হত্যার স্বীকার পাপিয়া আক্তার উত্তর রাজাপুর গ্রামের আবু জাফরের স্ত্রী এবং ধানসাগর এলাকার মোঃ আব্দুল হোসেন খকিফার মেয়ে। ছাওদা জেনি পাপিয়া আক্তার ও আবু জাফর দম্পতির মেয়ে।* ছবি সংযুক্ত আছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓