মোঃ কামরুল ইসলাম খান ফুলপুর প্রতিনিধি :
ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সাবেক সফল ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ মাহবুবুর রহমানের পিতা সিংহেশ্বর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান দলিল লেখক মোহাম্মদ আমির উদ্দিন সরকার (৮৫) এর নামাজে জানাযা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।শনিবার (২৩ মার্চ) বিকাল সাড়ে ৩টায় সঞ্চুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়।নির্ধারিত সময়ের অনেক আগে থেকেই মুসল্লীরা নামাজে জানাযায় অংশ নেয়ার জন্য আসতে থাকে।একপর্যায়ে জানাযার নামাজে মানুষের ঢল নেমে আসে এবং স্কুল মাঠ পুরো ভরে যায়। নামাজে জানাযা শেষে মরহুমের লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।সঞ্চুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের জানাযা নামাজ পূর্বে আগত মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে মরহুমের স্মৃতিচারণ করে ভার্চ্যুয়ালী বক্তব্য রাখেন, সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্তী শরীফ আহমেদ এমপি। এছাড়াও জানাজা পূর্ব বক্তব্য রাখেন, ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম আরিফুল ইসলাম, ফুলপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আতাউল করিম রাসেল, তারাকান্দা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এড. মো: ফজলুল হক, আওয়ামী লীগ নেতা জহিরুল ইসলাম, গ্রামাউস এর নির্বাহী পরিচালক আওয়ামীলীগ নেতা সাবেক জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ আব্দুল খালেক, তারাকান্দার বালিখাঁ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ শামছুল আলম, তারাকান্দা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাবুল মিয়া সরকার, নকলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ, ফুলপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র মোঃ আমিনুল হক, বালিয়া মাদ্রাসার মোহতামিম হযরত মাওলানা মোহাম্মদ ওয়াইজ উদ্দিন ও পরিবারের পক্ষে মরহুমের সুযোগ্য পুত্র উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমানসহ জেলা ও উপজেলা দলীল লেখক সমিতির নেতৃবৃন্দ।মরহুমের নামাজে জানাযায় আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক সহ সর্বস্তরের লোকজন অংশ নেন।উল্লেখ্য, ফুলপুর উপজেলার সিংহেশ্বর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান দলিল লেখক মোহাম্মদ আমির উদ্দিন সরকার (৮৫) শনিবার ভোর ৪ টায় দিকে সঞ্চুর গ্রামে নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ছেলে-মেয়ে, নাতি-নাতনি, রাজনৈতিক সহকর্মী ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।