1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পিরোজপুরে টিএফজিবিভি প্রতিরোধে গণমাধ্যম কর্মশালা অনুষ্ঠিত নেছারাবাদে নুরুল ইসলাম মঞ্জু ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা প্রদান গজারিয়া শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ মুন্সীগঞ্জে দুই বেকারীর মালিককে ২৮ হাজার টাকা জরিমানা গজারিয়া ‎বাউশিয়ায় শীতবস্ত্র বিতরণ করেন বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতা কামরুজ্জামান রতন গজারিয়া জেলেদের মাঝে বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতনের জাল বিতরণ স্বাধীনতা বিরোধী জামায়াতকে ভোট না দেয়ার আহ্বান জানান সোহেল মঞ্জুর আমরা ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী – আহম্মদ সোহেল মঞ্জুর সুমন মুন্সিগঞ্জ সিরাজদীখানে পুলিশের সামনে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের মিছিল গজারিয়া বিএনপির পক্ষ থেকে অসহায় ও দুস্হদের মাঝে ত্রান বিতরণ

লৌহজং হাসপাতালে পানি‌র পরিবর্তে রোগীকে অ্যাসিড খাওয়ানো হলো

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০২৪
  • ১৬২ বার পড়া হয়েছে

ওসমান গনি নিজস্ব প্রতিবেদক :

মুন্সীগঞ্জ হাসপাতালে পানি‌র পরিবর্তে নমিতা রাণী দাস(৩৮)নামে এক রোগীকে ভুলে অ্যাসিড খাওয়ানোর ঘটনা ঘটেছে। মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটেছে।এ ঘটনার পর ওই নারীকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।নমিতা রাণী দাস মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার কনকসার ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের নিমাই সরকারের স্ত্রী।নমিতার বড় ভাই বলরাম চন্দ্র দাস বলেন, আমার বোনের প্রস্রাব ইনফেকশন হওয়ায় গত ২ মার্চ নারায়ণগঞ্জের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়।সেখানে অপারেশনের পর ক্যাথেটার লাগানো হয়।পরে বৃহস্পতিবার দুপুরে লৌহজং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ক্যাথেটার খোলার জন্য আমার বোনকে নিয়ে যাওয়া হলে ইমারজেন্সি কক্ষ থেকে তিন তলায় নিয়ে খোলা হয়।পরে আমার বোন অসুস্থবোধ করলে নার্স পানি খাওয়ানোর জন্য বোতল দেখিয়ে দেন।নার্সের দেখিয়ে দেওয়া বোতল থেকে পানি পান করানোর পরেই আমার বোনের গলা ও মুখ পুড়ে গেছে।পরে আমরা জানতে পারি নার্স যে বোতল দেখিয়ে দিয়েছে সেখানে পানি ছিল না।ওই বোতলে অ্যাসিড ছিল।পরে আমাদের হাসপাতাল থেকে খবর দেওয়া হয় যে আমার বোনের অবস্থা ভালো না।আমরা দ্রুত হাসপাতালে গেলে আমার বোনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের আইসিইউতে রেফার্ড করা হয়।রাত ৮টার দিকে বলরাম চন্দ্র দাস আরও জানান,আইসিইউতে রেফার্ড করলেও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এখান কোন সিট পাইনি।বারান্দায় আমার বোনকে শুয়ে রাখা হয়েছে।অথচ আমার বোনের অবস্থা বেশি ভালো না।কয়েকটি পরীক্ষা দেওয়া হয়েছে।সেগুলো আমরা করিয়েছি।এ ব্যাপারে লৌহজং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নাজমুস সালেহীন বলেন,বিষয়টি শুনেছি।তবে ওই নারী আমার হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন না এবং আমার হাসপাতালে কোনো ডাক্তারও ওই নারীর চিকিৎসা করে নাই।শুধু একটা নার্স দিয়ে তিনি চিকিৎসা করিয়ে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে আমি জানতে পেরেছি।বিষয়টি আমি তদন্ত কমিটি গঠন করে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: জাকির হোসেন বলেন,আমার কাছে অভিযোগ দায়ের করেছে।আমি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি।ঘটনার তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓