1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
প্রায় দেড় শতাধিক বছর ধরে ছারছীনা সিলসিলার খেদমত এই উপমহাদেশে অব্যাহত রয়েছে …. তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম গলাচিপায় ইউএনও’র বিরুদ্ধে অপপ্রচার বন্ধরে দাবীতে মানববন্ধন রাজাপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের উপর হামলা, আহত -২ গজারিয়া জাহাজের ধাক্কায় বল্বহেডের সুকানী নিখোঁজ ফুলপুরে ধর্ষণরোধ ও ধর্ষকের প্রকাশ্য শাস্তির দাবি সহ পুলিশের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন  কুরআন-সুন্নাহ ও তাকওয়া ভিত্তিক জীবন গঠনই তরীকা তাসাউফ চর্চার মূল লক্ষ্য – ছারছীনার পীর ছাহেব কেবলা দেশব্যাপী নারী নিপীড়ন ও ধর্ষণের প্রতিবাদে পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মানববন্ধন কাউখালীতে পটকা মাছ খেয়ে শিশুর মৃত্যু, মুমূর্ষু অবস্থায় পরিবারের ৪ নারী হাসপাতালে ভর্তি ফুলপুরে ৫ বছরের শিশুকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ ফুলপুরে জামায়াতের আলোচনা সভা ও ইফতার দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

অধ্যাপক তাহের হত্যা মামলার দুই আসামির ফাঁসি রাজশাহী কারাগারে কার্যকর

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৩
  • ২০১ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক এস তাহের আহমেদ হত্যা মামলার দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। রাত ১০টার পর এ রায় কার্যকর করা হয়। এর আগে, রাত ৯টা ১৪ মিনিটে কারাগারের পেছনে দক্ষিণ দিকের ফটক দিয়ে কর্মকর্তারা কারাগারে প্রবেশ করেন। কর্মকর্তাদের মধ্যে ছিলেন জেলা প্রশাসক, সিভিল সার্জন, চিকিৎসকসহ প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) রাত ১০টা ১ মিনিটে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে একসঙ্গে একই মঞ্চে ড. মিয়া মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীর আলম নামে দুই আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। এদিকে সন্ধ্যার পর থেকেই রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর টহল বাড়িয়ে দেয়া হয়। গত ১৭ বছর ধরে এ দুই আসামি এ কারাগারেই বন্দি ছিলেন। গত মঙ্গলবার জাহাঙ্গীর ও মহিউদ্দিনের স্বজনদের শেষবারের মতো সাক্ষাৎ করার সুযোগ দেয় কারা কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টার থেকে ২০০৬ খ্রিষ্টাব্দের ১ ফেব্রুয়ারি নিখোঁজ হন অধ্যাপক তাহের আহমেদ। ২ ফেব্রুয়ারি তার লাশ বাসার পেছনের ম্যানহোল থেকে উদ্ধার হয়। এই হত্যা মামলার তদন্তে উঠে আসে, পদোন্নতি না পাওয়ার ক্ষোভে অধ্যাপক তাহেরকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন একই বিভাগের শিক্ষক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন। এ মামলার বিচার শেষে ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুত বিচার আদালতের বিচারক চারজনকে ফাঁসির আদেশ দেন। এ ছাড়া দুজনকে খালাস দেন আদালত। পরে সাজাপ্রাপ্তরা উচ্চ আদালতে আপিল করেন। আপিল বিভাগ মিয়া মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীর আলমের রায় বহাল রাখলেও আসামি নাজমুল আলম ও তার স্ত্রীর ভাই আব্দুস সালামের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন দেন।আপিলে সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন পাওয়া দুই আসামির দণ্ড বৃদ্ধি চেয়ে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি শেষে ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের ৫ এপ্রিল আপিল বিভাগ হাইকোর্ট বিভাগের রায়ই বহাল রাখেন। অন্যদিকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামির স্বজনরাও দণ্ড কমাতে একের পর এক আইনগত প্রক্রিয়া চালিয়ে যান। তবে, সবখানেই দুজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকে। সবশেষ জাহাঙ্গীরের ভাই সোহরাব জাহাঙ্গীরের আটকের বৈধতা নিয়ে একটি রিট করেছিলেন। শুনানি শেষে গত ১৭ জুলাই বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তী ও বিচারপতি মো. আলী রেজার হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রিট খারিজ করে দেন। পরে আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করে ফাঁসি কার্যকরের প্রক্রিয়া স্থগিত চাওয়া হয়। সেই আবেদন মঙ্গলবার সকালে খারিজ করে দেয়া হয়। প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এর আগে আসামিদের প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ করেন রাষ্ট্রপতি।*সংবাদটি দৈনিক শিক্ষা ডটকম থেকে সংগৃহীত।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓