1. multicare.net@gmail.com : আমাদের পিরোজপুর ২৪ :
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নেছারাবাদে নবী ও হিজাব–বোরকা নিয়ে শিক্ষিকার কটুক্তি প্রতিবাদে মানববন্ধন উচ্চশিক্ষায় পিছিয়ে পড়া পিরোজপুরের শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ–১ ও ২ আসনে এনসিপির দুই সমন্বয়কারীর মনোনয়ন ঘোষনা গজারিয়া বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল ভেড়ামারায় বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মুন্সীগঞ্জে সড়ক দূর্ঘটনায় নারী নিহত, আহত -৩ নেছারাবাদে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনও’র মতবিনিময় সভা প্রাথমিক সদস্য পদ ফিরে পেলেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি আবুল কালাম আজাদ পিরোজপুরে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের সঙ্গে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব ইসলামবিদ্বেষী ও জনবিচ্ছিন্ন….. মাওলানা গাজী আতাউর রহমান

  • প্রকাশিত: শনিবার, ৩ মে, ২০২৫
  • ২০০ বার পড়া হয়েছে

পিরোজপুর প্রতিনিধি :

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পিরোজপুর জেলা শাখার উদ্যোগে শনিবার (৩মে ২০২৫) সকাল ১০টায় কুটুমবাড়ি কমিউনিটি সেন্টারে(মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের ৩য় তলায়) “জেলা ও উপজেলা দায়িত্বশীল তারবিয়াত” অনুষ্ঠিত হয়। পিরোজপুর জেলা সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ ইয়াহইয়া হাওলাদারের সভাপতিত্বে, পিরোজপুর জেলা সেক্রেটারি মুহাম্মাদ মনিরুল হাসানের সঞ্চালনায় জেলা উপজেলা দায়িত্বশীল তারবিয়াতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা গাজী আতাউর রহমান,সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা এ.বি. এম.জাকারিয়া, কেন্দ্রীয় মহিলা ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। উপাধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলাম, বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেনঃ নারী বিষয়ক কমিশনের বেশ কিছু সুপারিশ এমন, যা পশ্চিমা মতবাদ দ্বারা অনুপ্রাণিত এবং বাংলাদেশের সামাজিক বাস্তবতা, নারীসমাজের প্রকৃত চাহিদা ও জীবনসংগ্রামের সম্পূর্ণ বিপরীত।নারী পাচার, যৌন নিপীড়ন ও দারিদ্র্যজনিত কারণে যারা পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য হচ্ছেন, তাদের পুনর্বাসন ও সমাজে স্বাভাবিক জীবন নিশ্চিত করার কথা থাকলেও কমিশন বরং এই ব্যাধিকে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে নারীর জন্য অভিশপ্ত জীবনকে আইনি বৈধতা দেয়ার অপচেষ্টা করেছে।বাংলাদেশের পারিবারিক আইন বহুদিন ধরে ধর্মভিত্তিক। যেমন মুসলিম পারিবারিক আইন, হিন্দু পারিবারিক আইন, খ্রিস্টান পারিবারিক আইন।এটি শুধু বাংলাদেশের নয়, বরং ভারতের মতো বহু দেশেই প্রচলিত। এই আইনের মাধ্যমে পরিবার গঠিত হয় এবং তা নিয়ে কোনো বড় অসন্তোষও সমাজে নেই। অথচ নারী কমিশন এই ধর্মীয় ভিত্তিকে বাতিল করে নতুন আইনের নামে ধর্মহীন পরিবার কাঠামো চাপিয়ে দেয়ার অপচেষ্টা করছে। এর মাধ্যমে তারা ধর্মবিশ্বাসী জনগণকে উত্তেজিত করে ভারতের বিজেপির সাম্প্রতিক সামাজিক বিভাজনের কৌশলের অনুকরণ করছে বলেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐘𝐄𝐋𝐋𝐎𝐖 𝐇𝐎𝐒𝐓