নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত “সাপ্তাহিক আজকাল” পত্রিকার ফেইজবুক পেইজ থেকে পিরোজপুর জেলা বিএনপির আহবায়ক অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেনে, কাউখালী উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এস এম আহসান কবির ও সদস্য সচিব এইচ এম দ্বীন মোহাম্মদ এর নামে টেন্ডার ড্র বাতিল করা নিয়ে একটি বিভ্রান্ত মুলক মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করা হয়। এবিষয়ে কাউখালী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক (চলতি দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত) রফিকুল ইসলাম কর্তৃক প্রচারিত প্রতিবাদ ও নিন্দা লিপিতে উল্লেখ করেন
গত ২৪ জানুয়ারী ২০২৫ইং তারিখে “আজকাল ” নামের একটি ফেইসবুক পেইজে পিরোজপুর জেলা বিএনপির আহবায়ক অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেনের নামে টেন্ডার ড্র বাতিল করা নিয়ে একটি বিভ্রান্ত মুলক মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করে।লেখার শেষ অংশে কাউখালী উপজেলায় বিএনপির সভাপতি আহসান ও সেক্রেটারি দ্বীন মোহাম্মদ এর নাম উল্লেখ করে তারা কাউকে টেন্ডার কিনতে দেয়নি বলে ওই পেইজে প্রকাশ করা হয়। তা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়।উল্লেখ্য এ ধরনের কোন ঘটনা কাউখালীতে অতীতেও ঘটেনি বর্তমানেও ঘটে নাই।দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের হেরিং বন ৮২ লক্ষ টাকা ব্যয় কাজের সিডিউল বিক্রি হয়।উক্ত সিডিউল পিরোজপুর অফিস থেকে ৩০টি এবং কাউখালী অফিস থেকে ৭টি মোট ৩৭ টি বিক্রি হয়।উক্ত লেখাটিতে উল্লেখ করা হয়েছে কাউখালী উপজেলায় অন্য কেউকে সিডিউল কিনতে দেওয়া হয়নি। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা প্রমাণিত। পরবর্তীতে যাচাই-বাছাই শেষে সর্বনিম্ন দরদাতা ভান্ডারিয়ার সাউদান এন্টার প্রাইজ কাজটি পেয়েছেন। যেখানে কাউখালীর অনেকেই শিডিউল কিনলেও তাদের মধ্যে কেহ কাজটা পায়নি।উক্ত লেখাটির ভিতরে কাউখালী উপজেলা বিএনপি’র জনপ্রিয়, পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিত সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এস, এম, আহসান কবির ও উপজেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব যুবদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক পল্লী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক এইচ,এম দ্বীন মোহাম্মদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। উক্ত সিডিউল প্রক্রিয়ার সময় তারা উভয়ই ঢাকায় অবস্থান করে। এ ধরনের মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে তাদের হেয় প্রতিপন্ন ও সম্মানহানি করার উদ্দেশ্যে কাউখালী উপজেলা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক বৃন্দ, সদস্য বৃন্দ, ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি, সম্পাদক বৃন্দ, যুবদলের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, শ্রমিক দলের সভাপতি, সম্পাদক, কৃষক দলের সভাপতি, সম্পাদক, ছাত্রদলের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মৎস্যজীবী দলের সভাপতি, সম্পাদক, মহিলা দলের সভাপতি, সম্পাদক, তাঁতি দলের আহবায়ক, সদস্য সচিবরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।উল্লেখ্য কাউখালী উপজেলার বিএনপি’র ভিতরে কোন ধরনের দলীয় কোন্দল ও গ্রুপিং নেই। যে কারণে বিগত আন্দোলন সংগ্রামে তাদের অগ্রনি ভূমিকা ছিলো এবং ৫ই আগস্ট এর পরে কাউখালীতে চাঁদাবাজি, দখলদারিত, হয়রানি, হিন্দুদের নিরাপত্তা দেওয়া এবং বিভিন্ন বিষয় কাউখালী উপজেলা বিএনপি’র উক্ত নেতৃবৃন্দ যে দায়িত্ব পালন করেছেন তা সকলের কাছে প্রশংসিত। তাই উক্ত লেখার সাথে তাদের নাম জড়িয়ে যে তথ্যটা দেওয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। এছাড়া একটি কুচক্রী মহল ফেইসবুকে ভূয়া আইডির নাম দিয়ে নিয়মিতভাবে দলীয় বিভিন্ন লোকজনেকে হলেও প্রতিপন্ন করার জন্য মিথ্যা তথ্য দিয়ে লেখা প্রকাশ করে যা দৃষ্টিগোচর হয়েছে এ সব বিষয়ে কাউখালী উপজেলা বিএনপি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।